প্রতাপ প্রতিনিধিঃ উল্লাপাড়া উপজেলার ৩ নং উধুনিয়া ইউনিয়নে ১ নং ওয়ার্ডে ফাজিল নগর গ্রামে মৃত ফাজিল প্রাং এর ছোট ছেলে মোঃ আঃ ছালামের স্ত্রী সিমা খাতুন (শশী) গত ১২/০৭/২০১৮ ইং এ নিজ বাড়ি থেকে বাপের বাড়ি যাওয়ার কথা বলে পালিয়ে যায়। এ বিষয়ে আঃ ছালাম সাংবাদিক সম্মেলনে বলেন,যে আমার স্ত্রী গত ১২/০৭/১৮ তারিখে মায়ের অসুখের কথা বলে নিজ বাড়ি থেকে সকাল ০৮ ঘটিকায় সময় ছেলেও মেয়েকে মিথ্যা কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয়। কিছু সময় পর ছালাম বাড়িতে ফিরে এসে যখন স্ত্রীকে দেখতে না পান তখন মেয়েকে জিঙ্ঘাসা করে জানতে পারেন স্ত্রী বাপের বাড়িতে গেছেন। ঠিক তখন ছালাম তার শশুর বাড়ি সলংগা কুঠিপাড়া তার শশুর শামসুল আলমের নিকট খোজ খবর করে জানতে পারেন তার স্ত্রী সেখানে যান নাই।হত বিহবল হয়ে বিভিন্ন আত্বীয় বাড়ি ফোনের মাধ্যমে খোজ নিয়ে ও যখন না পান, তখন নিরপয় হয়ে ১৩/০৭/১৮ ইং তারিখে উল্লাপাড়া মডেল থানায় একটি সাধারণ জিডি করেন। দীর্ঘ এক মাস খোজাখুঁজি করার পর কোন সন্ধান না পেয়ে অবশেসে আঃ ছালাম গত ১৫/০৮/২০১৮ ইং তারিখে বিকাল ৫ ঘটিকার সময় প্রতাপ হাট প্রাঙ্গনে একটি সাংবাদিক সম্মেলন করেন। সম্মেলনে হাজার হাজার জনগনের সামনে বলেন আমার স্ত্রী সিমা খাতুন(শশী) পালিয়ে যাওয়ার সময় পুকুর বিক্রির নগত ৫ লক্ষ টাকা ও গহনা বাবদ প্রায় ৮০ হাজার টাকা এবং অনেক দামি দামি শাড়ী নিয়ে কে বা কাহারো সঙ্গে উধাও হয়ে গেছে। ঘটনাস্হল পরিদর্শনে যানা যায় অনেক দিন যাবত স্ত্রী শিমা খাতুন ( শশী) সামীকে না যানিয়ে কে বা কাহারো সঙ্গে ফোনে কথা বলতো। তাতে বাধা দিলে সে মন খারাপ করে থাকতো।সাংবাদিকের একান্ত সাক্ষাতকারে তার ৭ম শ্রেনীতে অধ্যায়নরত ছেলে ও মেয়ে একই তথ্য দেয়। এ সময় ছেলে মেয়ে দুটি মাকে হারিয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পরে। সারা গ্রামে এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে এক আবেগঘন দৃশ্ব্যের সিষ্টি হয়। আঃ ছালাম বলেন আমি যখন জানতে চাইতাম তুমি কার সঙ্গে কথা বল তখন সে আমার উপর ক্ষেপে যেত। তার স্ত্রীর এহেন আচারনে সে খুব দুঃখ পেতেন। আঃ ছালাম আরও বলেন আমার বিশ্বাসের সুযোগ নিয়ে সে ১২/০৭/১৮ ইং তারিখে পালিয়ে যায়। এহেতু গত এক মাস হল স্ত্রীর সন্ধান না পেয়ে আমি থানায় একটি সাধারণ ডাইরী করি। উক্ত সাংবাদিক সম্মেলনে ছালাম কান্না জরিত কন্ঠে সাংবাদিকদের বলেন আমি আমার স্ত্রীর সন্ধান চাই।
