সেদিন ছিলো গাঢ় জোছনা সাইফুল ইসলাকম
বাহুতে জড়িয়েছিলাম আগুনের লেলিহান শিখা,
শিহরণ জাগানো আলিঙ্গনে উষ্ণতা ছিলো,
আনন্দ ছিলো মধুরিম,
স্পর্শের হরষিত উর্মি ছিলো শরীরের বাঁকে বাঁকে।
বাসনার চোখ জ্বেলেছিল অনিকেত আলো।
হৃদয়ের গভীরে জেগে উঠেছিলো অনুরিম সুপ্রভাত।
নির্জন বেদনার বন্ধ কপাট ভেঙে পড়েছিলো নির্বিগ্নে,
হাতের স্পর্শে মুক্ত হয়েছিলো সুখের প্রস্বাধন।
শিহরিত দেহ জেগে উঠেছিলো মুগ্ধ ধ্যানে,
সুর লহরিতে ভরেছিলো মূহুর্ত তীব্র সংবেদনে।
কেটে গিয়েছিল নিঃশর্ত বেহিসেবি প্রহর,
জেগে উঠেছিলো নিখিল প্রাণ।
যেনো বহুকাল পর জেগে উঠেছিলো বহুতা নদীর স্রোত,
যেনো তীর খুঁজে পেয়েছিলো তরঙ্গ,
জীবন ছোঁয়া বহমান নদীর বাঁক।
আমি শুনিয়েছিলাম তাঁকে ভালবাসার অমর গাঁথা,
নির্জন কুঠুরিতে যুগল হাতে প্রেমের চিত্র আঁকা।