মোঃ আকছেদ আলী ভাঙ্গুড়া (পাবনা) প্রতিনিধিঃ
স্থানীয় কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করার পর উচ্চ শিক্ষার স্বপ্ন নিয়ে ঢাকার মোহাম্মদপুর কেন্দ্রীয় কলেজে বিএ ভর্তি হন আব্দুল আলীম। সংসারের অস্বচ্ছলতার কারণে ছাত্র অবস্থায় সেখানে তার এক বন্ধুর স্ক্রিন প্রিন্টের কারখানায় কাজ নেন। কিছুদিন পর পড়ালেখা বন্ধ হয়ে গেলে বিএ পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেননি। ভেঙ্গে যায় তার উচ্চ শিক্ষার লালিত স্বপ্ন। নিরুপায় হয়ে চাকুরী নেন একটি বেসরকারি কোম্পানিতে। সেখানে ভালো না লাগায় ইস্তোফা দেন চাকুরি থেকে। অবশেষে সামান্য পুঁজি নিয়ে শুরু করেন স্ক্রিন প্রিন্টের কাজ।
পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার আদাবাড়িয়া গ্রামের মৃত আদম আলী আকন্দের ছেলে আব্দুল আলীম। সাত ভাই ও চার বোনের মধ্যে তিনি সবার ছোট।
আব্দুল আলীম আকন্দ জানান, মাত্র ৫ হাজার টাকা পুঁজি নিয়ে তিনি প্রায় ৩০ বছর আগে স্ক্রিন প্রিন্টের কাজ শুরু করেন। এখন তিনি স্বাবলম্বী। ভাঙ্গুড়া পৌর শহরের শরৎনগর বাজারে ঘর ভাড়া নিয়ে স্ক্রিন প্রিন্টের কাজ করছেন তিনি। তার কারখানায় টিস্যু ব্যাগের কাজ হয় বেশি। তাছাড়া টি-শার্ট, গেঞ্জি, পাঞ্জাবি, ফতুয়া, ব্যানার, ফেস্টুন, মগসহ স্ক্রিন প্রিন্টের যাবতীয় কাজ তিনি করে থাকেন। এখান থেকে প্রতিমাসে ভালো আয় হয়।
তিনি জানান, উপার্জনের এ অর্থ দিয়ে একটি পুরাতন ছোট অফসেট মেশিন কিনেছেন। দোকানে রেখেছেন দু’জন কর্মচারী। স্ক্রিন প্রিন্টের কাজের পাশাপাশি তিনি এখন অফসেট মেশিনে বিভিন্ন ধরনের ছাপার কাজ করেন। আব্দুল আলীম বলেন, ‘পড়া-লেখা শিখে যে সব বেকার যুবক চাকুরীর জন্য হন্যে হয়ে ঘুরছে সহজেই তারা এ কাজ শিখে কম পুঁজি খাটিয়ে বেকারত্ব ঘুচাতে পারেন।
স্থানীয় কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করার পর উচ্চ শিক্ষার স্বপ্ন নিয়ে ঢাকার মোহাম্মদপুর কেন্দ্রীয় কলেজে বিএ ভর্তি হন আব্দুল আলীম। সংসারের অস্বচ্ছলতার কারণে ছাত্র অবস্থায় সেখানে তার এক বন্ধুর স্ক্রিন প্রিন্টের কারখানায় কাজ নেন। কিছুদিন পর পড়ালেখা বন্ধ হয়ে গেলে বিএ পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেননি। ভেঙ্গে যায় তার উচ্চ শিক্ষার লালিত স্বপ্ন। নিরুপায় হয়ে চাকুরী নেন একটি বেসরকারি কোম্পানিতে। সেখানে ভালো না লাগায় ইস্তোফা দেন চাকুরি থেকে। অবশেষে সামান্য পুঁজি নিয়ে শুরু করেন স্ক্রিন প্রিন্টের কাজ।
পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার আদাবাড়িয়া গ্রামের মৃত আদম আলী আকন্দের ছেলে আব্দুল আলীম। সাত ভাই ও চার বোনের মধ্যে তিনি সবার ছোট।
আব্দুল আলীম আকন্দ জানান, মাত্র ৫ হাজার টাকা পুঁজি নিয়ে তিনি প্রায় ৩০ বছর আগে স্ক্রিন প্রিন্টের কাজ শুরু করেন। এখন তিনি স্বাবলম্বী। ভাঙ্গুড়া পৌর শহরের শরৎনগর বাজারে ঘর ভাড়া নিয়ে স্ক্রিন প্রিন্টের কাজ করছেন তিনি। তার কারখানায় টিস্যু ব্যাগের কাজ হয় বেশি। তাছাড়া টি-শার্ট, গেঞ্জি, পাঞ্জাবি, ফতুয়া, ব্যানার, ফেস্টুন, মগসহ স্ক্রিন প্রিন্টের যাবতীয় কাজ তিনি করে থাকেন। এখান থেকে প্রতিমাসে ভালো আয় হয়।
তিনি জানান, উপার্জনের এ অর্থ দিয়ে একটি পুরাতন ছোট অফসেট মেশিন কিনেছেন। দোকানে রেখেছেন দু’জন কর্মচারী। স্ক্রিন প্রিন্টের কাজের পাশাপাশি তিনি এখন অফসেট মেশিনে বিভিন্ন ধরনের ছাপার কাজ করেন। আব্দুল আলীম বলেন, ‘পড়া-লেখা শিখে যে সব বেকার যুবক চাকুরীর জন্য হন্যে হয়ে ঘুরছে সহজেই তারা এ কাজ শিখে কম পুঁজি খাটিয়ে বেকারত্ব ঘুচাতে পারেন।
|