অনলাইন ডেস্কঃ
২৮ অগস্ট, ২০১৭: বিকেল ৩টে ২৫ মিনিটে ২০ বছরের কারাদণ্ড হয় রাম রহিমের।
২৮ অগস্ট, ২০১৭: দুপুর পৌনে ২টোয় রোহতাকের সুনারিয়া জেলে সাজা ঘোষণা শুরু হয়।
২৭ অগস্ট, ২০১৭: ডেরার ৩৬টি আশ্রম সিল করল পুলিশ। ২ কোম্পানি সেনা এবং ১০ কোম্পানি আধাসেনা মোতায়েন করা হয়।
২৬ অগস্ট, ২০১৭: এই হিংসা ছড়ানোয় প্রধানমন্ত্রীর সমালোচনা করল আদালত। হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রীরও সমালোচনা করা হয়।
২৫ অগস্ট, ২০১৭: ধর্ষণে দোষী সাব্যস্ত হলেন তিনি। তাণ্ডব শুরু ভক্তদের। আগুন জ্বলল পঞ্চকুলায়। আঁচ পড়ল পাশের চার রাজ্যেও। তাণ্ডবের বলি হলেন ৩৮ জন।
২৫ অগস্ট, ২০১৭: শুনানির জন্য আদালতে হাজির হলেন রাম রহিম। পঞ্চকুলার প্রচুর ভক্তের জমায়েত।
জুলাই, ২০১৭: রোজকার শুনানি শুরু হল।
জুন, ২০১৭: দেশ ছেড়ে কোথাও যেতে পারবেন না। ডেরা প্রধান রাম রহিমকে নির্দেশ দিলেন বিচারক।
২০১১-২০১৬: ৫২ জন সাক্ষীর কথা শোনে আদালত।
২০০৯-২০১০: আদালতে দুই অভিযোগকারিনীর গোপন জবানবন্দি নেওয়া হয়।
২০০৭: গুরমীত রাম রহিমের বিরুদ্ধে কোর্টে চার্জশিট পেশ করে সিবিআই।
২০০৫-২০০৬: নতুন করে তদন্ত শুরু হয়। নির্যাতিতা সাধ্বীর খোঁজ শুরু হয়।
ডিসেম্বর, ২০০২: ধর্ষণ, ভীতি প্রদর্শন এবং মহিলাদের সম্মানহানির চার্জ আনা হয় তাঁর উপর।
সেপ্টেম্বর, ২০০২: রাম রহিমের বিরুদ্ধে সিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দেন হাইকোর্টের বিচারপতি।
মে, ২০০২: হাইকোর্ট সিরসা জেলা ও দায়রা আদালতের বিচারককে তদন্তের নির্দেশ দেন।
এপ্রিল, ২০০২: ডেরা প্রধানের বিরুদ্ধে যৌন নির্যাতনের অভিযোগ এনে পঞ্জাব-হরিয়ানা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন।