তাড়াশ উপজেলায় ঝরনাকে ধরল গ্রামবাসী
মোঃ মুন্না হুসাইন ,তাড়াশ :
তাড়াশ উপজেলায় নওগাঁ ইউনিয়নে মহেশরৌহালী গ্রামে পরকীয়া প্রেমিক-প্রেমিকাকে আপত্তিকর অবস্থায় আটক করেছে ঐ গ্রামবাসী। পরে মহেশরৌহালী গ্রামে নিয়ে আসা হয়।জানা যায়, শনিবার (১৩ নভেম্বর ) বিকেলে ৫ টায় তাড়াশ উপজেলার নওগাঁ ইউনিয়নের মহেশরৌহালী গ্রামের মোঃ আঃ কাদের পুত্র মোঃ রাজিব হোসেন (২৬) ও একই গ্রামের ডুবাই প্রবাসী হাবিজুল ইসলামের স্ত্রী মোছাঃ ঝরনা বেগম (৩০) তার নিজ বাপের বাড়ির এলাকায় মোবাইল ফোনে ডেকে নেয় ঝরনা বেগম রাজিবকে, ঘরে নিয়ে অসামাজিক ও বেস্যা বিত্তর কাজে লিপ্ত হয়।
এই অসামাজিক কাজ দেখে গ্রাম বাসি চিৎকার চেচামেচি করে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে দুই জনকে খোলা মেলা অবস্থায় দেখে ফেলে। ঐগ্রামে কাজ করার জন্য গিয়াছিলেন মহেশরৌহালী গ্রামের শ্রমিক আজাদ আলী(২৮) মজনু মিয়া (৩৩)শাহীন আলী (৩৪) ও লতিফ মির্জা(২৭) তারা চিৎকার চেচামেচি শুনে মাঠের মধ্যে থেকে এগি যায় গিয়ে দেখে তাঁদের গ্রামের হাবিজুলের স্ত্রী ঝরনা ও একই গ্রামের বাসিন্দা রাজিবকে ধরে রেখেছে।এই অবস্থায় ঐ গ্রাম বাসি ঝরনা ও রাজিবকে তুলে দেয় মহেশরৌহালী গ্রামের শ্রমিকদের হাতে এরা হলেন মোঃ শাহিন(৩৩),মোহাম্মাদ(২৩),ফোরহা
পরে দুজনকে নিয়ে আসা হয় হাটিকুমরুল রোডের পাশ্বে মান্নান নগর নামক স্থানে মোঃ আপেলের বাড়িতে তার পর নিয়ে আসাহয় তাঁর নিজ শ্বশুর বাড়ি মহেশরৌহালী গ্রামে মোঃ মজিবর ফকিরের বাড়িতে।গ্রাম বাসি জানায়, গত ১০ বছর ধরে ঝরনার স্বামী বিদেশ থাকায় এই ১০ বছরে সে অনেক অপকর্ম করে বেরাচ্ছে ঝরনা তাঁর নিজ স্বামীর বনের জামাইয়ের সাথে ২০১৫ সালে তাঁর শ্বশুর বাড়ি অসামাজিক কাজে ধরা পরে। এই বিষয়কে কেন্দ্র করে হাবিজুলের বোনকে তালাক দেয় তাঁর স্বামী।সরেজমিনে গিয়ে গ্রাম বাসিকে জিজ্ঞাসা করলে গ্রাম বাসি মোঃ ফোরহাদ আলী,লতিফ মির্জা,শাহীন,মোহম্মাদ,আলেপ,সরো