গুরুদাসপুর প্রতিনিধি: নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলায় গত সাড়ে চার বছরে ‘মরণ ব্যাধি ’যক্ষ্মারোগে ৮১৮ জন আক্রান্ত রোগীর মধ্যে ৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃত্যুর হার ৪ শতাংশ।
প্রবাদ আছে ‘যার হয়েছে যক্ষ¥া, তার নাই রক্ষা’ আবার ‘যক্ষ্মা হলে রক্ষা নাই’। যক্ষ্মা হলো মরন ব্যাধী। এই প্রবাদটিকে হার মানিয়েছে বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থার আর্থিক সহযেগীতায় এবং বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জাতীয় যক্ষা¥া নিয়ন্ত্রন কর্মসুচির আওতায় সচেতনতা বৃদ্ধি, বিনামুল্যে চিকিৎসাসেবা প্রদান এবং পর্যাপ্ত মনিটরিং ব্যবস্থা। যার ফলে মরণ ব্যাধি যক্ষ্মা রোগের সংক্রমন এবং মৃত্যুর হার বহুলাংশে হ্রাস পেয়েছে। এখন শ্লোগান হয়েছে ‘যক্ষ্মা হলে রক্ষা নাই, এ কথার ভিত্তি নাই’। গুরুদাসপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমেপ্লে´ এর দেওয়া তথ্যে জানা যায়, গত ২০১৫ সাল থেকে চলতি ২০১৯ সালের জুন পর্যন্ত সাড়ে সাড়ে চার বছরে যক্ষ্মায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা মোট ৮১৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ রোগী ৫৩৯ জন এবং মহিলা রোগীর সংখ্যা ২৭৯ জন। আক্রান্ত রোগীদেরকে বিনামুল্যে পরিক্ষা নিরিক্ষ্মা, চিকিৎসাসেবা, কাউন্সিলিং,পারিবারিক সচেতনতায় কাজ করার পরও ৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে পুরুষ ২৪জন এবং মহিলা ৮ জন।