তাড়া‌শে গমের বাম্পার ফলনে

Spread the love
মোঃ মুন্না হুসাইন তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে আগাম বোনা গম কাটতে শুরু করেছে কৃষকরা। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় গমের বাম্পার ফলনের আশা করছেন এ উপজেলার কৃষকেরা। উপজেলার ৭টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভার মাঠে দেখা যায় গমের আবাদ। কৃষকেরা বলছে তুলনামূলক অন্য ফসল আবাদের চেয়ে গম আবাদে খরচ কম, সেচ, কীটনাশক সার, লেবার থেকে শুরু করে পোকামাকড়ের আক্রমন কম হওয়া এবং খরচ কম হওয়ায় লাভজনক। উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এ বছর উপজেলায় ৮০ হেক্টর জমিতে গমের চাষ হয়েছে। এবার বারি ৩০, ৩১, ৩৩, ২৫ ও ২৬ জাতের গম চাষ হয়েছে। অনুকূল আবহাওয়া আর সঠিক মাত্রায় সার প্রয়োগ ও বাড়তি পরিচর্যার কারণে এ বছর গমের ফলন বেশ ভালো হয়েছে। শুক্রবার (২৪ মার্চ) সরেজমিনে বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দেখা যায় মাঠের যে দিকেই চোখ যায় সোনালি আধা পাকা শীষ বাতাসে দোল খাচ্ছে। কোন কোন জমিতে গম এখনও কাঁচা আছে তবে আগামী ১০-১২ দিনের মধ্যে গম পেকে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন চাষিরা। উপজেলার নওগাঁ ইউনিয়নের মহিষলুটি, সাকুয়াদিঘী, মালিপাড়া, চৌপাকিয়া, মাগুড়াবিনোদ ইউনিয়নের চরহামকুড়িয়া, হামকুড়িয়া, সগুনা ইউনিয়নের নাদো সৈয়দপুর, বিন্নাবাড়ি, ভেটুয়া, ধাপতেতুলিয়া গ্রামের মাঠগুলোতে বোরো ধানের পাশাপাশি গমের ব্যাপক চাষ হয়েছে। মাগুড়া‌বি‌নোদ ইউ‌নিয়‌নের না‌দো‌সৈয়দপুর গ্রা‌মের কৃষক র‌ফিকুল ব‌লেন, এ বছর ১ বিঘা জ‌মি‌তে গ‌মের চাষ ক‌রে‌ছি, ফলনও ভা‌লো হ‌য়ে‌ছে। বর্তমা‌নে দামও ভা‌লো, লাভবান হ‌ব ব‌লে আশা কর‌ছি। প্রতি বিঘা জ‌মি‌তে গম চা‌ষে খরচ হয় ৬ হাজার টাকা এবং ফলন হয় ১২ থে‌কে ১৫ মণ। বর্তমা‌নে মণ প্রতি গ‌মের দাম ২ হাজার টাকা। তাড়াশ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, চল‌তি বছ‌রে ২৯০ জন কৃষককে গম চা‌ষের জন‌্য প্রণোদনা দেওয়া হয়। এ বছর তাড়াশ উপজেলার চরাঞ্চলসহ বিভিন্ন স্থানে গমের বাম্পার ফলন হয়েছে। তিনি আরও বলেন, বর্তমান ইউ‌ক্রেন-রা‌শিয়া যু‌দ্ধের কার‌ণে গ‌মের দাম ঊর্ধমু‌খী। তাই গ‌মের চাষ বৃ‌দ্ধির জন‌্য, প্রণোদনা, প্রশিক্ষণ ও প্রয়োজনীয় পরামর্শ দি‌য়ে কৃষক‌দের উৎসা‌হিত করা হ‌চ্ছে। গমের আবাদে বোরো ধানের তুলনায় খরচ কম হওয়ায় চাষিরা আগ্রহী হয়ে উঠছেন। এ বছর বাজার দরও ভালো তাই গম চাষিরা লাভবান হবেন। সিরাজগঞ্জের তাড়া‌শে গমের বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে হা‌সি সিরাজগঞ্জের তাড়াশে আগাম বোনা গম কাটতে শুরু করেছে কৃষকরা। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় গমের বাম্পার ফলনের আশা করছেন এ উপজেলার কৃষকেরা। উপজেলার ৭টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভার মাঠে দেখা যায় গমের আবাদ। কৃষকেরা বলছে তুলনামূলক অন্য ফসল আবাদের চেয়ে গম আবাদে খরচ কম, সেচ, কীটনাশক সার, লেবার থেকে শুরু করে পোকামাকড়ের আক্রমন কম হওয়া এবং খরচ কম হওয়ায় লাভজনক। উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এ বছর উপজেলায় ৮০ হেক্টর জমিতে গমের চাষ হয়েছে। এবার বারি ৩০, ৩১, ৩৩, ২৫ ও ২৬ জাতের গম চাষ হয়েছে। অনুকূল আবহাওয়া আর সঠিক মাত্রায় সার প্রয়োগ ও বাড়তি পরিচর্যার কারণে এ বছর গমের ফলন বেশ ভালো হয়েছে। শুক্রবার  (২৪ মার্চ) সরেজমিনে বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দেখা যায় মাঠের যে দিকেই চোখ যায় সোনালি আধা পাকা শীষ বাতাসে দোল খাচ্ছে। কোন কোন জমিতে গম এখনও কাঁচা আছে তবে আগামী ১০-১২ দিনের মধ্যে গম পেকে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন চাষিরা। উপজেলার নওগাঁ ইউনিয়নের মহিষলুটি, সাকুয়াদিঘী, মালিপাড়া, চৌপাকিয়া, মাগুড়াবিনোদ ইউনিয়নের চরহামকুড়িয়া, হামকুড়িয়া, সগুনা ইউনিয়নের নাদো সৈয়দপুর, বিন্নাবাড়ি, ভেটুয়া, ধাপতেতুলিয়া গ্রামের মাঠগুলোতে বোরো ধানের পাশাপাশি গমের ব্যাপক চাষ হয়েছে। মাগুড়া‌বি‌নোদ ইউ‌নিয়‌নের না‌দো‌সৈয়দপুর গ্রা‌মের কৃষক র‌ফিকুল ব‌লেন, এ বছর ১ বিঘা জ‌মি‌তে গ‌মের চাষ ক‌রে‌ছি, ফলনও ভা‌লো হ‌য়ে‌ছে। বর্তমা‌নে দামও ভা‌লো, লাভবান হ‌ব ব‌লে আশা কর‌ছি। প্রতি বিঘা জ‌মি‌তে গম চা‌ষে খরচ হয় ৬ হাজার টাকা এবং ফলন হয় ১২ থে‌কে ১৫ মণ। বর্তমা‌নে মণ প্রতি গ‌মের দাম ২ হাজার টাকা। তাড়াশ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, চল‌তি বছ‌রে ২৯০ জন কৃষককে গম চা‌ষের জন‌্য প্রণোদনা দেওয়া হয়। এ বছর তাড়াশ উপজেলার চরাঞ্চলসহ বিভিন্ন স্থানে গমের বাম্পার ফলন হয়েছে। তিনি আরও বলেন, বর্তমান ইউ‌ক্রেন-রা‌শিয়া যু‌দ্ধের কার‌ণে গ‌মের দাম ঊর্ধমু‌খী। তাই গ‌মের চাষ বৃ‌দ্ধির জন‌্য, প্রণোদনা, প্রশিক্ষণ ও প্রয়োজনীয় পরামর্শ দি‌য়ে কৃষক‌দের উৎসা‌হিত করা হ‌চ্ছে। গমের আবাদে বোরো ধানের তুলনায় খরচ কম হওয়ায় চাষিরা আগ্রহী হয়ে উঠছেন। এ বছর বাজার দরও ভালো তাই গম চাষিরা লাভবান হবেন।
Please follow and like us:
Pin Share

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Website Design, Developed & Hosted by ALL IT BD