সুজন কুমার মাল : এই সময়টায় অনেকেই পরিবার পরিজন নিয়ে হাট বাজারে জীবন বাঁচাতে চাটাই পেরে বা ফেরী করে ব্যাবসা করে ফুটপাতে । রমজান মাসে ইফতার সামগ্রী বেচা কেনার মাধ্যমে দু পয়সা আয় রোজগার করে অনেকেই। বাড়িতে যার যা সবজি হয় তা নিয়ে বিক্রি করে সেই টাকায় ইফতারী কিনে বাড়ি ফেরে নিম্ন আয়ের মানুষেরা। এদিকে আর কিছুদিন পরে শুরু হবে ধান কাটা কাস্তে ধার কাটানো নিয়ে শ্রমিকদের হয়রানি কম নয় লক ডাউনে। গত বছরের ন্যায় এবার এখনো পর্যন্ত কোন সাহায্য সহযোগিতা পাচ্ছেন না সরকারী বা বেসরকারি কিম্বা ব্যাক্তি উদ্দ্যোগে। রমজান মাসে সাংসারিক খরচ কিছুটা বৃদ্ধি পায় ।
তাই পেটের দায়েই তপ্ত দুপুরেও ভ্যান চালাতে এসেছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক চালক। এদিকে রমজান মাসে এমনিতেই সকাল ১০ টার আগে মানুষজন তেমন আসেনা নিতান্ত প্রয়োজন ছাড়া। সকাল ১১ টার থেকে দুপুর ১ টার তারপরে সন্ধ্যা ৬ টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্তই একটু বেচা কেনা হয়। এছাড়া অলস সময় কাটাতে হয় বলে বাসস্ট্যান্ডের চা বিক্রেতা জানান। আবার অনেকেই বলেন টিসিবি থেকে যে সকল পণ্য পাওয়া যায় তা সবগুলো নিতে হবে না হলে ডিলার বিক্রি করেন না। তাই ডিলারের প্যাকেজ ভিত্তিক পণ্য কিনতে অনেক টাকা লাগে। তাই যার যা প্রয়োজন সেটাই দিতে হবে ডিলারকে এমন দাবী করেন অনেকই।