যা সত্য তা কবিতায় লেখা যায়
বীরমুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ শুকুর মাহমুদ
বন্যেরা বনে-ই সোভা পায় শিশুরা মাতৃছায়ায়
জন্ম হোক যথা তথায় কর্মে-ই হয় তার পরিচয়
যে হয় প্রশাসনিক কর্মকর্তা
তাদের মধ্যে অনেকে-ই পাইনি মানবতা
চিরদিন থাকে না প্রশাসনিক ক্ষমতা
ওই আসনে রয়েছে সীমাবদ্ধতা
মানবতাবাদিদের সম্মান কখন-ই হয় না
মরণের পরেও তারা বেঁচে থাকে চিরকাল
যার উদ্দেশ্য-ই প্রশাসনিক ক্ষমতা
শত চেষ্টা করেও অর্জন করতে পারে না মানবতা
গানের পাখির গানে তাদের যত মাথা ব্যথা
গানের পাখি আপন মনে-ই গান গায়
শাসিয়ে তা বারন করা সম্ভব নয়
যদি ওই পাখির গান বন্ধ করতে হয়
তবে ওর বুকে তীর মারলে যদি সম্ভব হয়
প্রিয় পাঠক ও ফেসবুক বন্ধুদের জ্ঞাতার্থে কিছু কথা, দুঃখ ভরাক্রান্ত হৃদয় নিয়ে লিখলাম ক’লাইন কবিতা। আমি একজন কথাসাহিত্যিক ও কলামিষ্ট, আপন মনে লিখে যাই যখন যা মনে হয় উদয়। সাহিত্য চর্চায় উপন্যাস, গল্প, প্রবন্ধ, কলাম ও কবিতা। মনের মাঝে উদয় হলো তথ্য ভিত্তিক একটি প্রবন্ধ লিখব, নিজের গাঁকে নিয়ে একটি কলাম রচনা করলাম। লেখাটি মনের আনন্দে গাঁয়ের যে যেখানে আছে তাদের কাছে পাঠিয়ে দিলাম ইন্টারনেটের শক্তিতে।
যেহেতু পুরাতন স্মৃতি নিয়ে লেখা, কম-বেশি মত পার্থক্য হতে-ই পারে বা তথ্যগত দিক দিয়ে ত্রæটি আসতে পারে তাতে কারও মনপুত হতে নাও পারে। তা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা করতে পারেন সাহিত্যের ভাষায়। যারা সাহিত্য নিয়ে কাজ করেন তারা-ই বুঝবেন কি লিখতে হবে। সাহিত্যিকদের সাহিত্যের জবাব দেয়া সাহিত্য বেরসিকদের কাজ নয়।
লেখাটি পড়ে আমার গাঁয়ের-ই সন্তান সাহিত্য বেরসিক পদস্থ্য একজন আমলা ছোট ভাই, লেখাটি হয়ত তার মনপুত হয়নি তিনি আমার লেখার যন্ত্রনায় জ্বলে-পুড়ে ক্ষিপ্ত হয়ে প্রশাসনিক ভাষায় বিরুপ কিছু মন্তব্য করেছেন, যা সাহিত্যের ভাষায় গড়মিল। তিনি আমাকে অপমান করতে চেয়েছেন, আমার সম্মান তো অত ছোট নয়, আমি কিছু মনে করিনি। ধরে নিয়েছি সাহিত্যের জ্ঞান সবার থাকে না। তিনি প্রশাসনিক আমলা তাই তার নিজের অবস্থানে থেকে কথাগুলো লিখেছেন, তার কথার ওজন নিজেই বুঝেননি। কোন দিন বুঝতে পারবেন সাহিত্যের জ্ঞান পেলে।