পিতা নই সেবক হতে চাই

  সলঙ্গা থেকে  ফারুক আহমেদঃ
আতাউর রহমান আলহাজ আকন্দ ১৯১১ সালে প্রথম বারের মতো বিপল ভোটে ইউপি সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি অতি অল্পসময়ের মধ্যে এলাকার সবার কাছে অতি জনপ্রিয় মূখ হিসেবে পরিচিত লাভ করেন। সেই থেকে এলাকার বিভিন্ন উন্নয়ন মূখী কাজে নিজেকে আত্ননিয়োগ করেন। তিনি ধীরে ধীরে সবার কাছে জনপ্রিয় মুখ হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেন। তিনি ১৯৭১ সালে ৫ মে সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলার সলঙ্গা থানার ৩নং ধুবিল ইউনিয়ন ২নং ওয়ার্ড আমশড়া গ্রামের এক সম্তান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন আতাউর  রহমান আলহাজ আকন্দ। বাবা মুরহুম  আমজাদ আলী ও মা আলেয়া বেওয়ার বড় সুযোগ্য সন্তান তিনি। এবার ২০২১ সালে ১১ই নভেম্বর ১০৮ ভোটের ব্যবধানে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীকে হারিয়ে দ্বিতীয় বারের মতো ইউপি মেম্বর নির্বাচিত হন। আতাউর রহমান আলহাজ আকন্দ ফ্যান মার্কা প্রতীক নিয়ে  ৮১২ ভোট পেয়ে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আব্দুল মান্নান আকন্দ আপেল মার্কা প্রতীক নিয়ে ৭০৪ ভোট পেয়ে ১০৮ ভোটে হেরে গেছে । ২নং ওয়ার্ডের স্থানীয় সর্বস্তরের জনগনের একটাই আলোচনা চেয়ারম্যান যেই হোক না কেন, আমরা এবার আমাদের যোগ্য প্রার্থী ২নং ওয়ার্ডের জন্য আতাউর রহমান আলহাজকে মেম্বর হিসেবে পেয়েছি।   ডাকলে যারে কাছে পাই, সে আমাদের আতাউর  রহমান আলহাজ ভাই।  জনদরদী, গরীবের বন্ধু, সৎ ও নির্ভিক, তরুণ প্রজন্মের অহংকার, অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী কন্ঠস্বর, বিশিষ্ট সমাজ সেবক আতাউর রহমান আলহাজ আকন্দ শত ব্যস্ততার মধ্যেও এ প্রতিনিধিকে জানান, আমি ২নং ওয়ার্ড বাসির পিতা নই সেবক হতে চাই।
আমার প্রিয় ২নং ওয়ার্ডবাসী আমাকে যেভাবে তাদের ভালবাসায় সিক্ত করে রেখেছেন তাতে আমি সকল ভোটারের প্রতি চির কৃতজ্ঞ। এবারের নির্বাচনে  জয়ী হয়েছি আমি তাদের ভালবাসার মূল্য দিতে চাই। তিনি আরো বলেন, আমার  এখন একটাই লক্ষ্য ওয়ার্ডের অসমাপ্ত কাজকে সমাপ্ত করা। জীবন দিয়ে হলেও ওয়ার্ডের রাম্তাঘাট,মসজিদ,মাদ্রাসা,কবরস্থান শ্বশান ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠনের উন্নয়ন করবো। গরীব -দুঃখী মানুষের পাশে থাকবো। বাল্য বিয়ে যৌতুক, ইভটিজিং ও মাদক মুক্ত ওয়ার্ড করবো। শিক্ষা,স্বাস্থ্য, জীবন ও সম্পদের নিরাপত্তা,  সমাজে ন্যয় বিচারসহ অপরাধমূলক কর্মকান্ডে জোর প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ করবো। আমি সকলের সহযোগীতা, দোয়া  কামনা করছি।

Please follow and like us: