বিশেষ প্রতিনিধি: পাবনায় গত মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডাকে নিষিদ্ধ ঘোষিত চরমপন্থি সংগঠন পূর্ববাংলার কমউনিস্টপার্টি ত্রমত্রল লালপতাকা, জনযুদ্ধ, সর্বহারা, কাদামাটি পার্টি ও নকশালের জেলা, উপজেলা আঞ্চলিক নেতা ও সদস্যরা আতœসমপর্ণ করলেও তাড়াশের চরমপন্থী আঞ্চলিক নেতা ও সদস্যরা আতœসমর্পণ করেনি।
অন্ধকার ও অস্বাভাবিক জীবন ছেড়ে স্বাভাবিক জীবনে উত্তর- দক্ষিন ও পশ্চিমাঞ্চলের চৌদ্দ জেলার ত্রক নারীসহ ৫৯৫ জন এবং সিরাজগঞ্জ – নাটোর- রাজশাহী – নওগা – বগুড়া অঞ্চলের দায়িত্বপ্রাপ্ত, ও সিরাজগঞ্জ জেলার লাল পতাকার নেতা আব্দুল আলিমসহ সশস্ত্র চরমপন্থি নেতা ও সদস্য। আতœসমর্পণ অনুষ্ঠানে পাবনা, টাঙ্গাইল,যশোর,নড়াইল,সাতক্ষীরা, খুলনা, বগুড়া, ফরিদপুর, রাজবাড়ি, নাটোর, সিরাজগঞ্জ, রাজশাহী ও নওগার ৬১৪ জন নিষিদ্ধ ঘোষিত চরমপন্থি সংগঠন পূর্ববাংলা কমিউনিস্টপার্টি ত্রমত্রল লালপতাকা, জনযুদ্ধ,সর্বহারা, কাদামাটি পার্টি ও নকশালের আঞ্চলিক নেতা ও সদস্যরা আতœসমর্পণকালে চরমপন্থিরা বিভিন্ন ধরণের ৬৮ টি আগ্নেযন্ত্র ত্রবং ৫৭৫টি দেশীয় অন্ত্র নিয়ে বিকাল ৩টার সময় জমা দিলেও সিরাজগঞ্জের তাড়াাশের আঞ্চলিক লাল পতাকা নিষিদ্ধ ঘোষিত চরমপন্থি সংগঠন পূর্ববাংলা কমিউনিস্টপার্টি ত্রমত্রল জনযুদ্ধ,সর্বহারা,কাদামাটি পার্টি ও নকশালের আঞ্চলিক নেতারা কোন আগ্নেযান্ত্র ও দেশীয় অন্ত্র জমাসহ আতœসমর্পণ করেনি।
নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক অনেকেই জানান, গত মঙ্গলবারের দিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল ও পুলিশের আইজি ড. মোহাম্ম জাবেদ পটোয়ারীর কাছে আতœসমর্পণ করে তারা স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসলেও তাড়াশের গুল্টা, গুড়পিপুল, রানিদিঘি, রানিরহাট, গোন্থাসহ তাড়াশ রায়গঞ্জের বিভিন্ন অঞ্চলের নিষিদ্ধ ঘোষিত চরমপন্থি সংগঠন পূর্ববাংলা কমিউস্টপার্টি ত্রমত্রল লালপতাকা,জনযুদ্ধ,সর্বহারা,কাদামার্টি পার্টি ও নকশালের আঞ্চলিক নেতা ও সদস্যরা আতœসমর্পণ করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসেনি। তাই ত্রলাকাবাসির ধারনা ,সরকারসহ সরকারী প্রসাশন- গোয়েন্দা সংস্থা ইচ্ছা করলে তাড়াশ থানার নিষিদ্ধ ঘোষিত চরমপন্থি সংগঠনের আঞ্চলিক নেতা কর্মী যারা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন প্রলোভনে বা ভয়ে আলোকিত সুন্দর জীবন ছেড়ে অন্ধকারের জীবন বেঁচে নিয়েছেন তাদেরকে আরো ত্রকবার আতœসমর্পণের সুযোগ দিয়ে তাদের সুস্থ স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার সুযোগ করে দিলে তা এই এলাকার স্থায়ী সামাজিক শান্তি স্থাপনে মাইলফলক হয়ে থাকবে।