মোঃ এমরান আলী রানা, নাটোর
আজ ছিলো শহীদ চয়েন উদ্দিন মোল্লার ৫০ তম শাহাদাত বার্ষিকী। স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনার জন্য অসংখ দেশ প্রেমীক মুক্তিযোদ্ধা শাহাদত বরন করেছেন। তাঁদের একজন সিংড়া পৌর শহরের বালুয়া বাসুয়া গ্রামের শহীদ চয়েন উদ্দিন মোল্লা। তিনি একাত্তরের ভয়াবহ ও নৃশংস সামনে দেখেও জম্মভূমির জন্য জীবন উৎসর্গ করতে বিছপা হননি।১৯৭১ সালে ১৯ এপ্রিল সিংড়ার একমাত্র প্রথম শহিদ চয়েন উদ্দিন মোল্লা। এই ইতিহাস কারও অজানা নয় অথচ সিংড়ার একমাত্র প্রথম শহীদের শাহাদৎ বার্ষিকী নিরবে চলে গেলো।
জানিনা এভাবে কত শহীদের শাহাদাৎ বার্ষিকী নিরবে চলে যাচ্ছে। যাদের রক্তের বিনিময়ে পেয়েছি আমাদের স্বাধীনতা। আমার প্রশ্ন হচ্ছে আমরা যারা স্বাধীনতাকামী মানুষ। তাদের কি কোন করনীয় নেই।কেন সিংড়ার প্রথম শহীদের শাহাদত বার্ষিকী নিরবে চলে যাবে।এ দ্বায়ভার কার আমি মনে করি তার পরিবার,সমাজ,গ্রাম সহ আমাদের সকলের। তাদের কথা বাদ দিলাম কিন্তু আপনারা যারা সরকারি ভাবে মুল্যায়িত হচ্ছেন। তাদের করনীয় কিছুই নেই। মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনটি থাকা সত্তেও আমার জানা মতে শহীদ চয়েনকে নিয়ে কোন শোক শোভা তো দুরে থাক তার কথা ও মনে হয় কোন মুক্তিকামী মানুষদের স্মরণে নাই। আজ শহীদ চয়েনের অবর্তমানে তিনি যে অবমূল্যায়ন হচ্ছে।