মোঃ মুন্না হুসাইন :তাড়াশ উপজেলায় করোনা পরিস্থিতির উত্তরন কল্পে নেওয়া সরকারি পদক্ষেপের অংশ হিসাবে ঘোষিত লকডাউনের ২য় দিনের চিত্র ছিলো অনেকটা ছুটির দিন অর্থাৎ শুক্রবারের মত। রাস্তায় গণপরিবহন চলাচল না করলেও ব্যাক্তিগত ও পন্যবাহী যানবহন চলাচল ছিলো স্বাভাবিক। এতে বিপাকে পড়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে অনেক যাত্রী সাধারনকে। গন পরিবহন বন্ধের সুবিধা নিয়েছে অটোরিকশা ইজিবাইক গুলো। সাধারণ দিনের তুলনায় বেশি ভাড়া নিতে দেখা যায় যাত্রীদের কাছ থেকে। জীবন ও জীবিকার তাগিদে বাধ্য হয়ে অনেক লোক দের কর্মের উদ্দেশ্যে ছুটতে দেখা গেছে। মার্কেট ও বিপনি বিতান গুলো, সারের দোকান, সহ রেস্তরাঁ হোটেল গুলো ছিলো বন্ধ। তবে কিছু চায়ের দোকান মুদি দোকান এবং রাস্তার পাশে কাঁচাবাজার ফলের দোকান গুলো ছিলো স্বাভাবিক দিনের মতই খোলা। কাচামালের দোকান গুলোতে বেচাকেনা ছিলো কম। দোকানীদের অলস সময় কাটাতে দেখা গেছে। তাদের মতে লকডাউনের কথা শুনে গতকাল সবাই বেশি বেশি পন্য ক্রয় করাতে আজ বেচাকেনা খুব কম। কাচামালের দাম স্বাভাবিক থাকলেও রমজানের প্রয়োজনীয় জিনিস পত্রের দাম কেজিতে ৩/৪ টাকা বাড়তি ছিলো। সারাদিন চলাচলকারী লোকজনকে অন্য দিনের তুলনায় বেশি পরিমানে মাস্ক পরতে দেখা যায়। সকাল ১০.৩০ মিনিটে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা ছিলো চোখে পড়ার মত। এসময় তাদের কে দোকান বন্ধ করতে দোকানী কে তাগেদা দিতে দেখা গেছে।